ইরান জানিয়েছে, পরমাণু ইস্যুতে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে।
ভিয়েনায় পরমাণু ইস্যুতে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে: ইরান
বিডি প্রেস ডেস্ক রিপোর্ট বুধবার, ৭ এপ্রিল, ২০২১ ০৮:৫১ পিএম | আপডেট: বুধবার, ৭ এপ্রিল, ২০২১ ০৮:৫১ পিএম

মঙ্গলবার ভিয়েনার ইম্পেরিয়াল হোটেলে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া ২০১৫ সালে ইরানের সঙ্গে সম্পাদিত পরমাণু চুক্তির ছয় দেশের মধ্যে বাকি পাঁচ দেশ-চীন, রাশিয়া, জার্মানি, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।খবর আলজাজিরার।
ইরানের শীষ পর্যায়ের পরমাণু আলোচক এবং অন্যতম উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়্যেদ আব্বাস আরাকচি এ কথা বলেছেন।
তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি সত্যিই পরমাণু সমঝোতায় ফিরতে চায়, তা হলে তেহরানের ওপর থেকে সব নিষেধাজ্ঞা একসঙ্গেই তুলে নিতে হবে।
অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত পরমাণু সমঝোতাবিষয়ক যৌথ কমিশনের বৈঠকের অবকাশে ইরানের স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল প্রেসটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, এই বৈঠকে আমেরিকার কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত নেই। বৈঠকে শুধু ইরানের পরমাণু সমঝোতা ও নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, যাতে অংশ নিয়েছে— ইরান, রাশিয়া, চীন, ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি।
আরাকচি বলেন, ভিয়েনা বৈঠক শেষে পরমাণু সমঝোতায় টিকে থাকা সদস্য দেশগুলো আমেরিকার সঙ্গে কথা বলবে। এটি সম্পূর্ণ তাদের বিষয়। আমরা তাতে জড়িত থাকব না। আমরা শুধু পাঁচ জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কথা বলব।
আরাকচি বলেন, পরমাণু সমঝোতা বাস্তবায়নের বিষয়টিকে ইরান খুবই গুরুত্ব দিচ্ছে, বরং গুরুত্ব দিচ্ছে না আমেরিকা। এ কারণে তারা এই সমঝোতা থেকে বেরিয়ে গেছে।
সমঝোতা অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের কথা ছিল। তাই এখন একবারেই সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চাইছে ইরান।
আমেরিকা যেহেতু এই সমঝোতা থেকে বেরিয়ে গেছে, সেহেতু তাদেরই উদ্যোগী হয়ে সমঝোতায় ফিরতে হবে এবং তার আগে অবশ্যই ইরানবিরোধী সব নিষেধাজ্ঞা একধাপে প্রত্যাহার করতে হবে।
আরও পড়ুন
- তুষারপাতে বিপর্যস্ত গ্রিস
- চাঞ্চল্যকর তথ্য, গোয়েন্দাদের ব্যর্থতায় ক্যাপিটল হিলে হামলা!
- গোরস্তানে ভয়াবহ ভূমিধস, সাগরে ভেসে গেল ২০০ কফিন
- মার্কিন হুমকিতে বিপাকে চীন!
- ইরাকের গ্রিন জোনে আবারও রকেট হামলা!
- যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার মাদক সম্রাট ‘এল চাপো’র স্ত্রী
- ৮ মার্চ থেকে স্কুল খুলবে ইংল্যান্ডে
- করোনাভাইরাস: যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যু ছাড়ালো ৫ লাখ